রাঙামাটিতে পাহাড় ধ্বসে ১৪ জনের মৃত্যু!
"রাঙামাটিতে পাহাড় ধসে নিহত ১৪, পার্বত্য এলাকায় সড়ক যোগাযোগ বন্ধ"
রাঙামাটি শহর ও বিভিন্ন উপজেলায় প্রবল বর্ষণের ফলে পাহাড় ধসে ১৪ জন নিহত হয়েছেন। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত পাহাড় ধসে এ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। এদিকে, বৈরী আবহওয়ার কারণে পার্বত্য তিন জেলার সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়ছে। আর রাঙামাটির সঙ্গে জেলার অভ্যন্তরে সড়ক ও নৌ-পথে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ। রাঙামাটিতে মঙ্গলবার ভোর রাত থেকেই বিদ্যুৎ নেই।
মঙ্গলবার সকালে শহরের যুব উন্নয়ন, ভেদভেদী, শিমুলতলী, রাঙাপানিসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে পাহাড় ধসের খবর আসতে থাকে। সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত রাঙামাটি শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে রাঙামাটি সদর হাসপাতালে ১১ জনের মৃতদেহ আনা হয়েছে। এরা সবাই পাহাড় ধসে প্রাণ হারিয়েছেন।
নিহতরা হলেন, রুমা আক্তার, নুরিয়া আক্তার, হাজেরা বেগম, সোনালি চাকমা, অমিয় চাকমা, আইয়ুশ মল্লিক, লিটন মল্লিক, চুমকি দাশ।
কাপ্তাই উপজেলার রাইখালি ইউনিয়নের কারিগরপাড়া এলাকায় মাটিচাপা পড়ে উনু চিং মারমা ও নিকি মারমা নামের দুজন নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন রাইখালি ইউপি চেয়ারম্যান ছায়ামং মারমা।
কাপ্তাই উপজেলার নতুন বাজার এলাকায় গাছ চাপা পড়ে আবুল হোসেন (৪৫) নামের এক ব্যক্তি মারা গেছেন এবং ইকবাল নামের এক ব্যক্তি কর্ণফুলি নদীতে নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কাপ্তাই উপজেলা চেয়ারম্যান দিলদার হোসেন একথা জানিয়েছেন।
এদিকে, প্রবল বর্ষণে রাঙামাটি শহরের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়র চাপা পড়ে আছেন অনেকে। ফায়ার সার্ভিসের রাঙামাটি টিমকে সহযোগিতা করতে চট্টগ্রামের হাটহাজারি থেকেও বাড়তি ইউনিট আসছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তারা। তবে বর্ষণের কারণে উদ্ধার কাজ চালাতে সমস্যা হচ্ছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।
রাঙামাটির কোতয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ মুহম্মদ রশীদ বলেছেন, ‘এটা একটা ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়। মৃতের সংখ্যা আরও অনেক বাড়বে। অনেক স্থানেই এখনও মানুষ মাটি চাপা পড়ে আছে।’
রাঙামাটি শহর ও বিভিন্ন উপজেলায় প্রবল বর্ষণের ফলে পাহাড় ধসে ১৪ জন নিহত হয়েছেন। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত পাহাড় ধসে এ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। এদিকে, বৈরী আবহওয়ার কারণে পার্বত্য তিন জেলার সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়ছে। আর রাঙামাটির সঙ্গে জেলার অভ্যন্তরে সড়ক ও নৌ-পথে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ। রাঙামাটিতে মঙ্গলবার ভোর রাত থেকেই বিদ্যুৎ নেই।
মঙ্গলবার সকালে শহরের যুব উন্নয়ন, ভেদভেদী, শিমুলতলী, রাঙাপানিসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে পাহাড় ধসের খবর আসতে থাকে। সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত রাঙামাটি শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে রাঙামাটি সদর হাসপাতালে ১১ জনের মৃতদেহ আনা হয়েছে। এরা সবাই পাহাড় ধসে প্রাণ হারিয়েছেন।
নিহতরা হলেন, রুমা আক্তার, নুরিয়া আক্তার, হাজেরা বেগম, সোনালি চাকমা, অমিয় চাকমা, আইয়ুশ মল্লিক, লিটন মল্লিক, চুমকি দাশ।
কাপ্তাই উপজেলার রাইখালি ইউনিয়নের কারিগরপাড়া এলাকায় মাটিচাপা পড়ে উনু চিং মারমা ও নিকি মারমা নামের দুজন নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন রাইখালি ইউপি চেয়ারম্যান ছায়ামং মারমা।
কাপ্তাই উপজেলার নতুন বাজার এলাকায় গাছ চাপা পড়ে আবুল হোসেন (৪৫) নামের এক ব্যক্তি মারা গেছেন এবং ইকবাল নামের এক ব্যক্তি কর্ণফুলি নদীতে নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কাপ্তাই উপজেলা চেয়ারম্যান দিলদার হোসেন একথা জানিয়েছেন।
এদিকে, প্রবল বর্ষণে রাঙামাটি শহরের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়র চাপা পড়ে আছেন অনেকে। ফায়ার সার্ভিসের রাঙামাটি টিমকে সহযোগিতা করতে চট্টগ্রামের হাটহাজারি থেকেও বাড়তি ইউনিট আসছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তারা। তবে বর্ষণের কারণে উদ্ধার কাজ চালাতে সমস্যা হচ্ছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।
রাঙামাটির কোতয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ মুহম্মদ রশীদ বলেছেন, ‘এটা একটা ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়। মৃতের সংখ্যা আরও অনেক বাড়বে। অনেক স্থানেই এখনও মানুষ মাটি চাপা পড়ে আছে।’
No comments: