কুমিল্লায় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সোভাযাত্রায় হামলা, আহত ৪ জন!
কুমিল্লায় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শুভ বুদ্ধপূর্ণিমার শোভাযাত্রায় হামলায় চারজন আহত হয়েছে। এ সময় দুটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে চারটায় নগরের আশ্রাফপুর বাস টার্মিনালের সামনের সড়কে এ ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের কুমিল্লা সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার। সন্ধ্যা সাতটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সদর দক্ষিণ মডেল থানায় কোনো মামলা হয়নি।
ওই ঘটনার পর বিকেল সাড়ে পাঁচটায় কড়া পুলিশি পাহারায় কুমিল্লা টাউন হল মাঠ থেকে বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে বিশ্বমৈত্রী শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রাটি নগরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় টাউন হল মাঠে এসে শেষ হয়। এ সময় টাউন হল মাঠে ফানুস ওড়ানো হয়।
বুদ্ধপূর্ণিমা উদ্যাপন পর্ষদের সমন্বয়ক অশোক বড়ুয়া জানান, বিকেলে কুমিল্লার লাকসাম ও সদর দক্ষিণ উপজেলার বরইগাঁও, মজলিশপুর, আলীশ্বর, ডুপচর, গনিয়াখালী এলাকা থেকে পাঁচটি পিকআপ ভ্যানে করে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকজন বুদ্ধপূর্ণিমার শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়ার জন্য কুমিল্লা টাউন হল মাঠে আসছিলেন। বিকেল সাড়ে চারটায় পিকআপ ভ্যানগুলো আশ্রাফপুর বাস টার্মিনাল অতিক্রম করছিল। এ সময় কুমিল্লা থেকে চাঁদপুরগামী বোগদাদ পরিবহনের একটি বাসের চালকের সঙ্গে শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া একটি পিকআপ ভ্যানের চালকের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে পরিবহনশ্রমিকেরা এসে পিকআপ ভ্যানের যাত্রীদের ওপর লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালান। এ সময় আহত হন গনিয়াখালী গ্রামের সুমন সিংহ (২৭), বরইগাঁও গ্রামের উত্তমানন্দ ভিক্ষু (৩৫), সুব্রত সিংহ (৩৫) ও সুজন সিংহ (৩০)। এর মধ্যে সুমনের মাথায় আঘাত লাগে। অন্যদের শরীরের বিভিন্ন স্থান জখম হয়। তখন উত্তেজিত শ্রমিকেরা আহত ব্যক্তিদের আটকে রাখেন। খবর পেয়ে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ পাঠিয়ে আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সংঘর্ষের সময় দুটি পিকআপ ভ্যান ভাঙচুর করা হয়।
কুমিল্লা মোটর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আলী মনসুর ফারুক বলেন, ‘কী কারণে ওই ঘটনা ঘটেছে, সেটা খোঁজ নিয়ে দেখছি। অভিযোগ প্রমাণিত হলে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুলিশ সুপার মো. শাহ আবিদ হোসেন বলেন, এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বলা হয়েছে। দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আহত ব্যক্তিদের কুমিল্লা সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার। সন্ধ্যা সাতটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সদর দক্ষিণ মডেল থানায় কোনো মামলা হয়নি।
ওই ঘটনার পর বিকেল সাড়ে পাঁচটায় কড়া পুলিশি পাহারায় কুমিল্লা টাউন হল মাঠ থেকে বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে বিশ্বমৈত্রী শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রাটি নগরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় টাউন হল মাঠে এসে শেষ হয়। এ সময় টাউন হল মাঠে ফানুস ওড়ানো হয়।
বুদ্ধপূর্ণিমা উদ্যাপন পর্ষদের সমন্বয়ক অশোক বড়ুয়া জানান, বিকেলে কুমিল্লার লাকসাম ও সদর দক্ষিণ উপজেলার বরইগাঁও, মজলিশপুর, আলীশ্বর, ডুপচর, গনিয়াখালী এলাকা থেকে পাঁচটি পিকআপ ভ্যানে করে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকজন বুদ্ধপূর্ণিমার শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়ার জন্য কুমিল্লা টাউন হল মাঠে আসছিলেন। বিকেল সাড়ে চারটায় পিকআপ ভ্যানগুলো আশ্রাফপুর বাস টার্মিনাল অতিক্রম করছিল। এ সময় কুমিল্লা থেকে চাঁদপুরগামী বোগদাদ পরিবহনের একটি বাসের চালকের সঙ্গে শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া একটি পিকআপ ভ্যানের চালকের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে পরিবহনশ্রমিকেরা এসে পিকআপ ভ্যানের যাত্রীদের ওপর লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালান। এ সময় আহত হন গনিয়াখালী গ্রামের সুমন সিংহ (২৭), বরইগাঁও গ্রামের উত্তমানন্দ ভিক্ষু (৩৫), সুব্রত সিংহ (৩৫) ও সুজন সিংহ (৩০)। এর মধ্যে সুমনের মাথায় আঘাত লাগে। অন্যদের শরীরের বিভিন্ন স্থান জখম হয়। তখন উত্তেজিত শ্রমিকেরা আহত ব্যক্তিদের আটকে রাখেন। খবর পেয়ে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ পাঠিয়ে আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সংঘর্ষের সময় দুটি পিকআপ ভ্যান ভাঙচুর করা হয়।
কুমিল্লা মোটর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আলী মনসুর ফারুক বলেন, ‘কী কারণে ওই ঘটনা ঘটেছে, সেটা খোঁজ নিয়ে দেখছি। অভিযোগ প্রমাণিত হলে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুলিশ সুপার মো. শাহ আবিদ হোসেন বলেন, এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বলা হয়েছে। দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments: