ক্ষুদার্ত মাকে সন্তানের মাংস খাওয়াল আই এস
নিজেদের দুনিয়ার সবথেকে ধার্মিক বলে দাবি করে তারা৷ এমনই ধর্মীয় রক্ষাকর্তাদের কীর্তি শুনে শিহরিত বিশ্ব৷ ক্ষুধার্থ মহিলাকে জোর করে তার সন্তানের মাংস কেটে খাইয়েছে ইসলামিক স্টেট৷ যাদের লক্ষ্য খিলাফত (ধর্মীয় রাষ্ট্র শাসন) তৈরি করা হবে দুনিয়ায়৷
অনেক আগেই নৃশংসতার নজির তৈরি করেছে আইএস জঙ্গিরা৷ নির্বিচারে মানুষ খুনের ঘটনায় আলোড়িত হয়েছে দুনিয়া৷ এবার তাদের নৃশংসতার ঘটনা শোনালেন ইরাকি সাংসদ ইনসিয়া মারভি৷ সোশাল সাইটে একটি ভিডিও আপলোড করেছেন তিনি৷ তাতে সবিস্তারে আইএসের নৃশংসতার বর্ণনা করেছেন৷
ইরাকি সাংসদ ইনসিয়া মারভির বক্তব্যকে উদ্ধৃত করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মিশরের সংবাদ মাধ্যম ‘এক্সপ্রেস নিউজ’৷ ইরাকি সাংসদ জানান, এক কুর্দিস ইয়াজদি মহিলা ক্ষুধার্থ ছিলেন৷ তার সামনেই সন্তানকে খুন করে আইএস জঙ্গিরা৷ পরে সন্তানের মাংস জোর করে খাইয়ে দেওয়া হয় ওই মহিলাকে৷
পুরো বয়ানটি শুনলে যে কেউ শিউরে উঠবেন৷ আইএস জঙ্গিরা ওই কুর্দিস মহিলা ও তাঁর এক বছরের সন্তানকে বন্দি করেছিল৷ পরপর তিনদিন মহিলাকে কিছুই খেতে দেওয়া হয়নি৷ চারদিনের দিন এই মহিলাকে এক প্লেট মাংস দেওয়া হয়৷ ক্ষুধার্থ মহিলা সেই খাবার খেয়ে নেন৷ খাওয়ার পর আইএস জঙ্গিরা জানায়, ওই মাংস তার সন্তানের৷ এমনই ঘটনার কথা সংবাদ মাধ্যমে বলতে গিয়ে কেঁদে ফেলেছিলেন ইরাকি সাংসদ ইনসিয়া মারভি৷
অনেক আগেই নৃশংসতার নজির তৈরি করেছে আইএস জঙ্গিরা৷ নির্বিচারে মানুষ খুনের ঘটনায় আলোড়িত হয়েছে দুনিয়া৷ এবার তাদের নৃশংসতার ঘটনা শোনালেন ইরাকি সাংসদ ইনসিয়া মারভি৷ সোশাল সাইটে একটি ভিডিও আপলোড করেছেন তিনি৷ তাতে সবিস্তারে আইএসের নৃশংসতার বর্ণনা করেছেন৷
ইরাকি সাংসদ ইনসিয়া মারভির বক্তব্যকে উদ্ধৃত করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মিশরের সংবাদ মাধ্যম ‘এক্সপ্রেস নিউজ’৷ ইরাকি সাংসদ জানান, এক কুর্দিস ইয়াজদি মহিলা ক্ষুধার্থ ছিলেন৷ তার সামনেই সন্তানকে খুন করে আইএস জঙ্গিরা৷ পরে সন্তানের মাংস জোর করে খাইয়ে দেওয়া হয় ওই মহিলাকে৷
পুরো বয়ানটি শুনলে যে কেউ শিউরে উঠবেন৷ আইএস জঙ্গিরা ওই কুর্দিস মহিলা ও তাঁর এক বছরের সন্তানকে বন্দি করেছিল৷ পরপর তিনদিন মহিলাকে কিছুই খেতে দেওয়া হয়নি৷ চারদিনের দিন এই মহিলাকে এক প্লেট মাংস দেওয়া হয়৷ ক্ষুধার্থ মহিলা সেই খাবার খেয়ে নেন৷ খাওয়ার পর আইএস জঙ্গিরা জানায়, ওই মাংস তার সন্তানের৷ এমনই ঘটনার কথা সংবাদ মাধ্যমে বলতে গিয়ে কেঁদে ফেলেছিলেন ইরাকি সাংসদ ইনসিয়া মারভি৷
No comments: