বিমানের অন্য যাত্রীদের সামনেই শারিরিক সম্পর্ক প্রেমিক-প্রেমিকার!!!
ম্যানচেস্টার থেকে রায়ানিয়ার এয়ারলাইন্সের বিমানটির উড়ান দেওয়ার কথা যাত্রীদের ইবিজা পৌঁছে দিতে। কিন্তু সেই বিমানের ভেতর যে এভাবে 'দৃশ্যদূষণ' এর সাক্ষী থাকতে হবে, তা যাত্রীরা স্বপ্নেও ভাবেননি। সকলের সামনেই শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করলেন তাঁরা। হলিউড ছবির চিত্রনাট্যের থেকে যেন কোনো অংশে কম নয় এই ঘটনা। বরং সেখানে রাখঢাক থাকলেও এখানে প্রকাশ্যেই ঘটল তা। এ ঘটনার সাক্ষী যাত্রীরা তো হলেনই, ভিডিওর মাধ্যমে তা ছড়িয়ে পড়ল সোশাল মিডিয়াতেও।
ঘটনা গত বুধবারের। সন্ধে ৮টা ২০ মিনিটে ছাড়ে বিমান। জানা গিয়েছে, ওই প্রেমিক-প্রেমিকা যুগল নাকি মদ্যপান করেই বিমানে চেপেছিলেন। চূড়ান্ত নেশাগ্রস্ত অবস্থাতেই ওই কাজ করেন তাঁরা। বিমানের এক যাত্রী কেইরান উইলিয়ামস জানান, প্রথমে ওই যুগল এ বিষয়টি নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছিলেন। কিন্তু বিমানের সিটে বসেই যে সত্যি করে তাঁরা এ কাজে লিপ্ত হবেন, এমনটা ভাবাই যায়নি। ওই ব্যক্তি আচমকাই চিৎকার করে সকলকে জিজ্ঞেস করেন, কারও কাছে কনডম আছে কিনা। কেউ উত্তর না দেওয়ায় আর দেরি করেননি। মদ্যপ অবস্থায় স্থান-কাল-পাত্র জ্ঞান হারিয়ে নিজেদের চাহিদা পূরণে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তাঁরা।
ল্যাঙ্কারশায়ারের বাসিন্দা উইলিয়ামসের বিবরণ অনুযায়ী, যুগলের পাশেই বসেছিলেন অন্য এক মহিলা। প্রেমিক-প্রেমিকাকে পোশাক খুলতে দেখে বেশ অস্বস্তিতে পড়ে যান তিনি। তাঁদের সরে যেতেও বলেন ওই মহিলা। কিন্তু তখন কে-কার কথা শোনে! উন্মাদনায় ডুবে ছিলেন তাঁরা। কিন্তু সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, বিমানকর্মীদের কেউই তাঁদের এ কাজে বাধা দেননি। যাত্রীদের অভিযোগ, প্রকাশ্যে এমন ঘটনার পরও কেন কেবিন ক্রু নির্লিপ্ত থাকল? সকলের চোখের সামনে প্রায় ঘণ্টাখানেক এই কর্মকাণ্ড চলতে থাকে। তখনই এক যাত্রী এ দৃশ্য ভিডিও করেন। তবে এই ঘটনায় বিমান কর্তৃপক্ষের দিকে অভিযোগ ওঠায় ড্যামেজ কন্ট্রোল করতে পরে তাদের তরফে জানানো হয়, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ঘটনা গত বুধবারের। সন্ধে ৮টা ২০ মিনিটে ছাড়ে বিমান। জানা গিয়েছে, ওই প্রেমিক-প্রেমিকা যুগল নাকি মদ্যপান করেই বিমানে চেপেছিলেন। চূড়ান্ত নেশাগ্রস্ত অবস্থাতেই ওই কাজ করেন তাঁরা। বিমানের এক যাত্রী কেইরান উইলিয়ামস জানান, প্রথমে ওই যুগল এ বিষয়টি নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছিলেন। কিন্তু বিমানের সিটে বসেই যে সত্যি করে তাঁরা এ কাজে লিপ্ত হবেন, এমনটা ভাবাই যায়নি। ওই ব্যক্তি আচমকাই চিৎকার করে সকলকে জিজ্ঞেস করেন, কারও কাছে কনডম আছে কিনা। কেউ উত্তর না দেওয়ায় আর দেরি করেননি। মদ্যপ অবস্থায় স্থান-কাল-পাত্র জ্ঞান হারিয়ে নিজেদের চাহিদা পূরণে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তাঁরা।
ল্যাঙ্কারশায়ারের বাসিন্দা উইলিয়ামসের বিবরণ অনুযায়ী, যুগলের পাশেই বসেছিলেন অন্য এক মহিলা। প্রেমিক-প্রেমিকাকে পোশাক খুলতে দেখে বেশ অস্বস্তিতে পড়ে যান তিনি। তাঁদের সরে যেতেও বলেন ওই মহিলা। কিন্তু তখন কে-কার কথা শোনে! উন্মাদনায় ডুবে ছিলেন তাঁরা। কিন্তু সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, বিমানকর্মীদের কেউই তাঁদের এ কাজে বাধা দেননি। যাত্রীদের অভিযোগ, প্রকাশ্যে এমন ঘটনার পরও কেন কেবিন ক্রু নির্লিপ্ত থাকল? সকলের চোখের সামনে প্রায় ঘণ্টাখানেক এই কর্মকাণ্ড চলতে থাকে। তখনই এক যাত্রী এ দৃশ্য ভিডিও করেন। তবে এই ঘটনায় বিমান কর্তৃপক্ষের দিকে অভিযোগ ওঠায় ড্যামেজ কন্ট্রোল করতে পরে তাদের তরফে জানানো হয়, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
No comments: