মেসির হ্যাটট্রিকে লা লিগা শিরোপা ঘরে তুলল বার্সেলোনা
এক পয়েন্ট দরকার ছিল বার্সেলোনার। কিন্তু তার চেয়েও বেশি করে দেখাল তারা। লিওনেল মেসির হ্যাটট্রিকে 4-২ গোলে দেপোর্তিভো লা করুনাকে হারিয়ে লা লিগার চ্যাম্পিয়ন হলো কাতালান জায়ান্টরা।
লা লিগায় আগের ১৫ ম্যাচে বার্সেলোনার বিপক্ষে একবার জিতেছিল দেপোর্তিভো। সেই স্মৃতি এখনও টাটকা। গত মৌসুমে এই রিয়াজোরে ২-১ গোলে কাতালানদের হারিয়েছিল তারা।
ওই অঘটনের পুনরাবৃত্তি ঘটানোর শঙ্কা জাগিয়েছিল দেপোর্তিভো। দুই গোলে পিছিয়ে গিয়েও সমতা ফেরায় তারা।
মাত্র ৭ মিনিট লেগেছে বার্সার এগিয়ে যেতে। উসমান দেম্বেলের কাটব্যাক থেকে বাঁকানো শটে গোল করেন ফিলিপে কৌতিনিয়ো। ১৭ মিনিট পর সমতা ফেরানোর আনন্দ করেছে দেপোর্তিভো। মার্ক আন্দ্রে টের স্টেগেনকে অসহায় বানিয়ে বল জালে জড়িয়ে উদযাপন করেন লুকাস পেরেজ। কিন্তু একটু দেরিতে হলেও রেফারি অফসাইডের সিদ্ধান্ত দিয়ে গোল বাতিল করেন। ২৮ মিনিটে আর্সেনাল থেকে ধার করা পেরেজ গোলবারের ওপর দিয়ে বল মারেন।
ঘড়ির কাঁটা ৩০ মিনিট হতেই মেসি ফ্রিকিক থেকে ব্যবধান দ্বিগুণ করতে পারতেন। কিন্তু মার্টিনেজ দুর্দান্ত ডাইভে বাঁহাতে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডকে প্রত্যাখ্যাত করেন। অবশ্য ৮ মিনিট পরই লুই সুয়ারেসের ক্রস থেকে জোরালো ভলিতে গোল করেন পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী। এই গোলেই প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে টানা ৭ মৌসুমে ৩০ গোলের রেকর্ড গড়লেন মেসি।
দুই গোল হজম করা দেপোর্তিভো ৪০ মিনিটে ব্যবধান কমায় পেরেজের গোলে। বিরতির পর ৫১ মিনিটে মেসি ঠিকভাবে বলে পা লাগাতে না পারায় নিজের দ্বিতীয় গোল করতে পারেননি। বরং ৬৪ মিনিটে কোলাকের গোলে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দেয় দেপোর্তিভো। তবে সব আশঙ্কা দূর করে দেন মেসি হ্যাটট্রিক করে।
৮২ ও ৮৫ মিনিটে দুই গোল করে জয় নিশ্চিত করেন মেসি। এই দুটি গোলে অবদান রাখেন সুয়ারেস।
লা লিগায় আগের ১৫ ম্যাচে বার্সেলোনার বিপক্ষে একবার জিতেছিল দেপোর্তিভো। সেই স্মৃতি এখনও টাটকা। গত মৌসুমে এই রিয়াজোরে ২-১ গোলে কাতালানদের হারিয়েছিল তারা।
ওই অঘটনের পুনরাবৃত্তি ঘটানোর শঙ্কা জাগিয়েছিল দেপোর্তিভো। দুই গোলে পিছিয়ে গিয়েও সমতা ফেরায় তারা।
মাত্র ৭ মিনিট লেগেছে বার্সার এগিয়ে যেতে। উসমান দেম্বেলের কাটব্যাক থেকে বাঁকানো শটে গোল করেন ফিলিপে কৌতিনিয়ো। ১৭ মিনিট পর সমতা ফেরানোর আনন্দ করেছে দেপোর্তিভো। মার্ক আন্দ্রে টের স্টেগেনকে অসহায় বানিয়ে বল জালে জড়িয়ে উদযাপন করেন লুকাস পেরেজ। কিন্তু একটু দেরিতে হলেও রেফারি অফসাইডের সিদ্ধান্ত দিয়ে গোল বাতিল করেন। ২৮ মিনিটে আর্সেনাল থেকে ধার করা পেরেজ গোলবারের ওপর দিয়ে বল মারেন।
ঘড়ির কাঁটা ৩০ মিনিট হতেই মেসি ফ্রিকিক থেকে ব্যবধান দ্বিগুণ করতে পারতেন। কিন্তু মার্টিনেজ দুর্দান্ত ডাইভে বাঁহাতে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডকে প্রত্যাখ্যাত করেন। অবশ্য ৮ মিনিট পরই লুই সুয়ারেসের ক্রস থেকে জোরালো ভলিতে গোল করেন পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী। এই গোলেই প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে টানা ৭ মৌসুমে ৩০ গোলের রেকর্ড গড়লেন মেসি।
দুই গোল হজম করা দেপোর্তিভো ৪০ মিনিটে ব্যবধান কমায় পেরেজের গোলে। বিরতির পর ৫১ মিনিটে মেসি ঠিকভাবে বলে পা লাগাতে না পারায় নিজের দ্বিতীয় গোল করতে পারেননি। বরং ৬৪ মিনিটে কোলাকের গোলে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দেয় দেপোর্তিভো। তবে সব আশঙ্কা দূর করে দেন মেসি হ্যাটট্রিক করে।
৮২ ও ৮৫ মিনিটে দুই গোল করে জয় নিশ্চিত করেন মেসি। এই দুটি গোলে অবদান রাখেন সুয়ারেস।
No comments: