বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা থেকে অনেক এগিয়ে ব্রাজিল !
সামনেই রাশিয়া বিশ্বকাপ। আর এই বিশ্বকাপকেই পাখির চোখ করে রেখেছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা দুই দলই। ব্রাজিলের টার্গেট হেক্সা পূর্ন করা। আর আর্জেন্টিনার স্বপ্ন মেসির জন্য হলেও এই শিরোপা জিততে হবে।
তবে নামে ও গুনে ল্যাতিন আমেরিকার এই দুই পরাশক্তির মধ্যে এখন আকাশ পাতাল পার্থক্য। কি কারন সেই পার্থক্যের?
বাছাই পর্বে প্রথম দিকে দুর্দান্ত ফর্মে ছিল আর্জেন্টিনা। একমাত্র চমক দেখানো ইকুয়েডর ছিল সবার উপরে। তারপরই ছিল আর্জেন্টিনা। আর ব্রাজিলের অবস্থান ছিল বাদ হওয়ারও ১ ধাপ পেছনে অর্থাৎ ৬ নম্বরে।
এরপর দুঙ্গা বরখাস্ত হল ব্রাজিলের। কোচ হয়ে আসলো টিটে। দারুন দর্শনে ব্রাজিলকে করলেন পরিণত অপ্রতিরোধ্য দলে। ৬ নম্বরের আশেপাশে ঘোরাঘুরি করা সেই ব্রাজিলই সবার আগে নিশ্চিত করেছে বিশ্বকাপ।
অন্যদিকে টাটা মার্তিনোর অধিনে আর্জেন্টিনার তখন যায় যায় অবস্থা। সেই অবস্থা থেকে টেনে তোলার দায়িত্ব দেয়া হল সাম্পাওলিকে। দলকে তিনি টেনে তুলেছেন ঠিকই। কিন্তু এখনো দলটিকে আর্জেন্টিনা বানিয়ে উঠতে পারেননি।
টিটের অধিনে ব্রাজিল সব মিলিয়ে ১৯টি ম্যাচ খেলেছে। এই ১৯টি ম্যাচে ব্রাজিল মাত্র ৫টি গোল হজম করেছে। এই সময়ে তারা দ্বিতীয় সারির দল নিয়ে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে মাত্র ১টি গোল হজম করেছিল। দ্বিতীয় সারির দল নিয়ে ব্রাজিল যেভাবে আর্জেন্টিনাকে চেপে ধরেছিল তাতে কপাল ভালো হলে ব্রাজিল একাধিক গোলও পেত পারত। সেই ম্যাচ দেখেই অনেকে আর্জেন্টিনার দুর্ভাগ্যের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।
এরপর বাকি চারটি গোল ব্রাজিল হজম করেছিল- কলম্বিয়া (২), উরুগুয়ে ও জাপানের বিপক্ষে। এই তিনটি দলের বিপক্ষে চারটি ম্যাচ বাদ দিয়ে বাকি ১৫টি ম্যাচেই ব্রাজিল হজম করেনি কোন গোল। এসময় তারা জার্মানী, চিলি, উরুগুয়ে, কলম্বিয়া, ইংল্যান্ডের মত দলের বিপক্ষে জয় পেয়েছে ব্রাজিল। আর এই ম্যাচগুলো থেকেই পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে ব্রাজিলের ডিফেন্সের গভীরতা।
অন্যদিকে এই ১৯ ম্যাচে ব্রাজিল ৫ গোল খাওয়ার বিপরীতে গোল করেছে ৪২টি। আর এ থেকেই বুজা যাচ্ছে ব্রাজিলের আক্রমন ভাগের ক্ষিপ্রতা।
অন্যদিকে আর্জেন্টিনা তাদের শেষ তিন ম্যাচেই হজম করেছে ১০ গোল। নাইজেরিয়ার বিপক্ষে চারটি ও স্পেনের বিপক্ষে ৬টি। এই থেকে আর্জেন্টিনার ডিফেন্সের ভঙ্গুর অবস্থাই ফুটে উঠে।
অন্যদিকে আর্জেন্টিনার আক্রমন ভাগ নিষ্প্রভ। জাতীয় দলের ম্যাচ গুলোতে যেন ফর্মের সাথেই লড়াই করতে হয় তাদের। এক মেসি ছাড়া বাকিরা অনেক সময়ই ক্লাবের ছায়া হয়ে থাকে।
আর বর্তমান বিশ্বের এই জনপ্রিয় দুই দলের অবস্থান এখন দুই মেরুতেই। যেখানে ব্রাজিলকে রাশিয়াতে ফেভারিট হিসেবে ধরা হচ্ছে সেখানে আর্জেন্টাইনরাও তাদের দলকে সেরা চারে রাখতে হিমশিম খাচ্ছে। তবে ফেভারিট বা আন্ডারডগ, আসল পরীক্ষাটা তো হবে বিশ্বকাপেই।
তবে নামে ও গুনে ল্যাতিন আমেরিকার এই দুই পরাশক্তির মধ্যে এখন আকাশ পাতাল পার্থক্য। কি কারন সেই পার্থক্যের?
বাছাই পর্বে প্রথম দিকে দুর্দান্ত ফর্মে ছিল আর্জেন্টিনা। একমাত্র চমক দেখানো ইকুয়েডর ছিল সবার উপরে। তারপরই ছিল আর্জেন্টিনা। আর ব্রাজিলের অবস্থান ছিল বাদ হওয়ারও ১ ধাপ পেছনে অর্থাৎ ৬ নম্বরে।
এরপর দুঙ্গা বরখাস্ত হল ব্রাজিলের। কোচ হয়ে আসলো টিটে। দারুন দর্শনে ব্রাজিলকে করলেন পরিণত অপ্রতিরোধ্য দলে। ৬ নম্বরের আশেপাশে ঘোরাঘুরি করা সেই ব্রাজিলই সবার আগে নিশ্চিত করেছে বিশ্বকাপ।
অন্যদিকে টাটা মার্তিনোর অধিনে আর্জেন্টিনার তখন যায় যায় অবস্থা। সেই অবস্থা থেকে টেনে তোলার দায়িত্ব দেয়া হল সাম্পাওলিকে। দলকে তিনি টেনে তুলেছেন ঠিকই। কিন্তু এখনো দলটিকে আর্জেন্টিনা বানিয়ে উঠতে পারেননি।
টিটের অধিনে ব্রাজিল সব মিলিয়ে ১৯টি ম্যাচ খেলেছে। এই ১৯টি ম্যাচে ব্রাজিল মাত্র ৫টি গোল হজম করেছে। এই সময়ে তারা দ্বিতীয় সারির দল নিয়ে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে মাত্র ১টি গোল হজম করেছিল। দ্বিতীয় সারির দল নিয়ে ব্রাজিল যেভাবে আর্জেন্টিনাকে চেপে ধরেছিল তাতে কপাল ভালো হলে ব্রাজিল একাধিক গোলও পেত পারত। সেই ম্যাচ দেখেই অনেকে আর্জেন্টিনার দুর্ভাগ্যের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।
এরপর বাকি চারটি গোল ব্রাজিল হজম করেছিল- কলম্বিয়া (২), উরুগুয়ে ও জাপানের বিপক্ষে। এই তিনটি দলের বিপক্ষে চারটি ম্যাচ বাদ দিয়ে বাকি ১৫টি ম্যাচেই ব্রাজিল হজম করেনি কোন গোল। এসময় তারা জার্মানী, চিলি, উরুগুয়ে, কলম্বিয়া, ইংল্যান্ডের মত দলের বিপক্ষে জয় পেয়েছে ব্রাজিল। আর এই ম্যাচগুলো থেকেই পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে ব্রাজিলের ডিফেন্সের গভীরতা।
অন্যদিকে এই ১৯ ম্যাচে ব্রাজিল ৫ গোল খাওয়ার বিপরীতে গোল করেছে ৪২টি। আর এ থেকেই বুজা যাচ্ছে ব্রাজিলের আক্রমন ভাগের ক্ষিপ্রতা।
অন্যদিকে আর্জেন্টিনা তাদের শেষ তিন ম্যাচেই হজম করেছে ১০ গোল। নাইজেরিয়ার বিপক্ষে চারটি ও স্পেনের বিপক্ষে ৬টি। এই থেকে আর্জেন্টিনার ডিফেন্সের ভঙ্গুর অবস্থাই ফুটে উঠে।
অন্যদিকে আর্জেন্টিনার আক্রমন ভাগ নিষ্প্রভ। জাতীয় দলের ম্যাচ গুলোতে যেন ফর্মের সাথেই লড়াই করতে হয় তাদের। এক মেসি ছাড়া বাকিরা অনেক সময়ই ক্লাবের ছায়া হয়ে থাকে।
আর বর্তমান বিশ্বের এই জনপ্রিয় দুই দলের অবস্থান এখন দুই মেরুতেই। যেখানে ব্রাজিলকে রাশিয়াতে ফেভারিট হিসেবে ধরা হচ্ছে সেখানে আর্জেন্টাইনরাও তাদের দলকে সেরা চারে রাখতে হিমশিম খাচ্ছে। তবে ফেভারিট বা আন্ডারডগ, আসল পরীক্ষাটা তো হবে বিশ্বকাপেই।
No comments: