বৃষ্টি বাঁচাল অস্ট্রেলিয়াকে!
নিউজিল্যান্ড আর অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়কের চেহারাটা যদি ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার পর একবার দেখা যেত! কেন উইলিয়ামসনের মুখে নিশ্চয়ই ছিল জয় ছিনতাই হয়ে যাওয়ার বিষাদের ছাপ। আর স্টিভেন স্মিথের চেহারায় বড় বাঁচা বেঁচে যাওয়ার আনন্দ। কাল এজবাস্টনে শেষ দফায় নামা বৃষ্টি সত্যিই বাঁচিয়ে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়াকে।
বৃষ্টি এ ম্যাচের পিছু নিয়েছিল নিউজিল্যান্ডের ইনিংসের ৯.৩ ওভার থেকে। ম্যাচটি নামিয়ে দিয়েছিল ৪৬ ওভারে। ৪৫ ওভারে কিউইরা অলআউট হয় ২৯১ রানে। এরপরই আবার বৃষ্টি। অস্ট্রেলিয়ার পরিবর্তিত লক্ষ্য ৩৩ ওভারে ২৩৫। এর পেছনে ছুটতে গিয়ে ৯ ওভারেই ডেভিড ওয়ার্নার, অ্যারন ফিঞ্চ ও হেনরিকেসকে হারিয়ে ৫৩ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া। আবারও বৃষ্টি। যা শেষ পর্যন্ত বল আর মাঠে গড়াতে দেয়নি। একই ভেন্যুতে ২০১৩ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির মতো এবারও দুই দলকে পয়েন্ট ভাগাভাগি করতে হলো।
এর আগে নিউজিল্যান্ডের প্রথম ইনিংসটি ছিল চোখে আঙুল দিয়ে জাত চেনানোর মতো। মিচেল স্টার্ক, জস হ্যাজলউড আর প্যাট কামিন্সরা শুরুতে কিউই ব্যাটসম্যানদের আটকে রাখতে পারেননি। পেসত্রয়ীর ওপর ছড়ি ঘুরিয়ে অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে নিজেকে চিনিয়েছেন উইলিয়ামসন। আর শেষ দিকে নিজেদের চিনিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার পেসাররা। বিশেষ করে হ্যাজলউড। নিউজিল্যান্ড যে তিন শ পেরোতে পারল না, সেটি তাঁর কারণেই। ৫২ রানে তুলে নেন ৬ উইকেট, যা হ্যাজলউডের ওয়ানডেতে সেরা বোলিং।
মার্টিন গাপটিল আগেভাগে ফিরে গেলেও লুক রনকির ব্যাট ঠিক পথে রাখে নিউজিল্যান্ডের ইনিংস। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে করা প্রথম ফিফটিতে দলকে ভালো অবস্থানে নিয়ে যান তিনি। ৯৯ রানের অসাধারণ এক জুটিতে দলকে রানের পাহাড়ে ওঠার স্বপ্ন দেখান উইলিয়ামসন ও টেলর। তবে বিগ হিট করতে গিয়ে টেলর আর উচ্চাভিলাষী একটি সিঙ্গেল নিতে গিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম সেঞ্চুরি করা উইলিয়ামসন ফিরে যাওয়ার পর এলোমেলো হয়ে যায় নিউজিল্যান্ড।
৪০তম ওভারের প্রথম বলে উইলিয়ামসন ফেরেন দলকে ২৫৪ রানে রেখে। এরপর শুধু ৩৭ রানই তুলতে পারে তাঁর দল। শেষ দিকে ছন্দ ফিরে পান হ্যাজলউড। তৃতীয় স্পেলে ৩ ওভারে ১৫ রান দিয়ে তুলে নেন পাঁচটি উইকেট; এর তিনটিই নিজের শেষ ওভারে। তথ্যসূত্র: স্টার স্পোর্টস।
বৃষ্টি এ ম্যাচের পিছু নিয়েছিল নিউজিল্যান্ডের ইনিংসের ৯.৩ ওভার থেকে। ম্যাচটি নামিয়ে দিয়েছিল ৪৬ ওভারে। ৪৫ ওভারে কিউইরা অলআউট হয় ২৯১ রানে। এরপরই আবার বৃষ্টি। অস্ট্রেলিয়ার পরিবর্তিত লক্ষ্য ৩৩ ওভারে ২৩৫। এর পেছনে ছুটতে গিয়ে ৯ ওভারেই ডেভিড ওয়ার্নার, অ্যারন ফিঞ্চ ও হেনরিকেসকে হারিয়ে ৫৩ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া। আবারও বৃষ্টি। যা শেষ পর্যন্ত বল আর মাঠে গড়াতে দেয়নি। একই ভেন্যুতে ২০১৩ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির মতো এবারও দুই দলকে পয়েন্ট ভাগাভাগি করতে হলো।
এর আগে নিউজিল্যান্ডের প্রথম ইনিংসটি ছিল চোখে আঙুল দিয়ে জাত চেনানোর মতো। মিচেল স্টার্ক, জস হ্যাজলউড আর প্যাট কামিন্সরা শুরুতে কিউই ব্যাটসম্যানদের আটকে রাখতে পারেননি। পেসত্রয়ীর ওপর ছড়ি ঘুরিয়ে অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে নিজেকে চিনিয়েছেন উইলিয়ামসন। আর শেষ দিকে নিজেদের চিনিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার পেসাররা। বিশেষ করে হ্যাজলউড। নিউজিল্যান্ড যে তিন শ পেরোতে পারল না, সেটি তাঁর কারণেই। ৫২ রানে তুলে নেন ৬ উইকেট, যা হ্যাজলউডের ওয়ানডেতে সেরা বোলিং।
মার্টিন গাপটিল আগেভাগে ফিরে গেলেও লুক রনকির ব্যাট ঠিক পথে রাখে নিউজিল্যান্ডের ইনিংস। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে করা প্রথম ফিফটিতে দলকে ভালো অবস্থানে নিয়ে যান তিনি। ৯৯ রানের অসাধারণ এক জুটিতে দলকে রানের পাহাড়ে ওঠার স্বপ্ন দেখান উইলিয়ামসন ও টেলর। তবে বিগ হিট করতে গিয়ে টেলর আর উচ্চাভিলাষী একটি সিঙ্গেল নিতে গিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম সেঞ্চুরি করা উইলিয়ামসন ফিরে যাওয়ার পর এলোমেলো হয়ে যায় নিউজিল্যান্ড।
৪০তম ওভারের প্রথম বলে উইলিয়ামসন ফেরেন দলকে ২৫৪ রানে রেখে। এরপর শুধু ৩৭ রানই তুলতে পারে তাঁর দল। শেষ দিকে ছন্দ ফিরে পান হ্যাজলউড। তৃতীয় স্পেলে ৩ ওভারে ১৫ রান দিয়ে তুলে নেন পাঁচটি উইকেট; এর তিনটিই নিজের শেষ ওভারে। তথ্যসূত্র: স্টার স্পোর্টস।
No comments: