আদিবাসীদের ৩০০ শতাধিক দোকান, বাড়িঘরে আগুন, নিহত ১ অত:পর মামলা
পুড়ে গেলো ৩০০ শতাধিক আদিবাসীদের দোকান-বাড়িঘর ১৪৪ ধারা জারি করার পরও! স্থানীয় এক যুবলীগ নেতার মৃত্যুর জের ধরে উত্তেজনা সৃষ্টি হলে জনপ্রতিনিধিরা প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তার শংকার কথা জানান! প্রশাসনের কাছ থেকে নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি পাওয়ার পর পাহাড়ী জনগন বাড়িতে অবস্থান করে। শুক্রবার প্রশাসনের উপস্থিতিতে সেটলার বাঙ্গালিরা জঙ্গি মিছিল বের করে। সেখান থেকেই বাড়িঘরে হামলা, আগুন দেয়া শুরু করে সেটলাররা। পুড়িয়ে দেয়া হয় ৩০০ শতাধিক দোকান, বাড়িঘর, সাথে ৭০ বছরের এক বৃদ্ধ মহিলাকেও জ্যন্ত আগুনে ছুড়ে মেরে হত্যা করা হয়।
পিসিজেএসএস এর অভিযোগ সেনা, পুলিশের মদদে আওয়ামীলীগ, বিএনপি, জামাত তথা উগ্রবাদী সেটলারদের সমন্বয়ে আগুন দেয়া হয়েছে আদিবাসীদের বাড়িঘরে! ঘটনার সুষ্টু তদন্তের পাশাপাশি দোষীদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি এবং সাম্প্রদায়িক হামলার তীব্র নিন্দা জানানো হয়।
নাম প্রকাশে অনিছ্যুক এক ব্যক্তি জানান সেনাবাহিনী হামলায় সহযোগিতা করে। গ্রামবাসী বাড়িঘরে আগুন দিতে বাধা দিলে সেনাসদস্যরা ধাওয়া দেয়, যার ফলে নিরবিঘ্নে সেটলাররা আগুন লাগিয়ে দেয়।
ক্ষতিগ্রস্থ এক ব্যক্তি জানান সাম্প্রদায়িক হামলার জন্য স্থানীয় সেনাবাহিনী,পুলিশ তথা সেটলারদের এনমন নারকীয় কাজের জন্য বিচারের দাবী জানান সরকারের কাছে।
আজ সকালে ডিসি ঘটনাস্থলে গেছেন। স্থানীয় পুলিশের তথ্যানুযায়ী অজ্ঞাত ৩০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ৭জন সেটলারকে আটক করা হয়েছে বলে জানান।
ক্ষতিগ্রস্থ এক মহিল জানান, লোক দেখানো মামলা আর গ্রেপ্তার করে, বাচ্ছাকে কলা দেখানো ছাড়া কিছু নয়। এযাবত যতগুলো সাম্প্রদায়িক হামলা, অগ্নিসংযোগ, গণহত্যা, ধর্ষন হয়েছে তার কোনদিনই সুবিচার পাওয়ার নজির নেই। তিনি দাবী করেন এসব সাম্প্রদায়িক হামলার পেছনে সেনাবহিনীর হাত রয়েছে। পার্বত্য অঞ্চল থেকে যতদিন সেনা,সেটলার সরকার উঠিয়ে না নেবে ততদিন এমন অসংখ্য ঘটনার জন্ম দেবে তারা। তাই পার্বত্য অঞ্চলে সেনাশাসন বন্ধেরর পাশাপাশি সেটলারদের সমতলে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা কামনা করেন।
![]() |
বৃদ্ধ মহিলার দেহাবশেষ ছবি-হিমেল |
নাম প্রকাশে অনিছ্যুক এক ব্যক্তি জানান সেনাবাহিনী হামলায় সহযোগিতা করে। গ্রামবাসী বাড়িঘরে আগুন দিতে বাধা দিলে সেনাসদস্যরা ধাওয়া দেয়, যার ফলে নিরবিঘ্নে সেটলাররা আগুন লাগিয়ে দেয়।
ক্ষতিগ্রস্থ এক ব্যক্তি জানান সাম্প্রদায়িক হামলার জন্য স্থানীয় সেনাবাহিনী,পুলিশ তথা সেটলারদের এনমন নারকীয় কাজের জন্য বিচারের দাবী জানান সরকারের কাছে।
আজ সকালে ডিসি ঘটনাস্থলে গেছেন। স্থানীয় পুলিশের তথ্যানুযায়ী অজ্ঞাত ৩০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ৭জন সেটলারকে আটক করা হয়েছে বলে জানান।
ক্ষতিগ্রস্থ এক মহিল জানান, লোক দেখানো মামলা আর গ্রেপ্তার করে, বাচ্ছাকে কলা দেখানো ছাড়া কিছু নয়। এযাবত যতগুলো সাম্প্রদায়িক হামলা, অগ্নিসংযোগ, গণহত্যা, ধর্ষন হয়েছে তার কোনদিনই সুবিচার পাওয়ার নজির নেই। তিনি দাবী করেন এসব সাম্প্রদায়িক হামলার পেছনে সেনাবহিনীর হাত রয়েছে। পার্বত্য অঞ্চল থেকে যতদিন সেনা,সেটলার সরকার উঠিয়ে না নেবে ততদিন এমন অসংখ্য ঘটনার জন্ম দেবে তারা। তাই পার্বত্য অঞ্চলে সেনাশাসন বন্ধেরর পাশাপাশি সেটলারদের সমতলে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা কামনা করেন।
No comments: